জেনে রাখুন ইসবগুলের ভুসির কার্যকারিতা এবং কি ভাবে তা খাবেন

 জেনে রাখুন ইসবগুলের ভুসির কার্যকারিতা এবং কি ভাবে তা খাবেন

ইসবগুলের ভুসির,কোষ্ঠকাঠিন্য,উচ্চ রক্তচাপ,কোলেস্টেরল,
ইসবগুলের ভূসি উপকারীতা


আমরা অনেকেই আছি রাতে ঘুমানোর আগে ইসবগুলের ভুসি সেবন করে থাকি।ইসুবগুলের ভুসি রারে খাওয়া নিয়ম হলো এই গুলা অনেকংন ভিজিয়ে না রেখে রাতে খাবারের পর পর না দিয়ো এক সাথে সব গুলা খেয়ে পেলতে হবে।


এখন ইসবগুলের ভুসির কার্যকারিতা জেনে নেয়া যাক


★ইসবগুলের ভূসি পেটের সকল ধরণের রোগ দূর করে থাকে।তাই সবচেয়ে উত্তম পন্তা হলো এটি খাওয়া। এছাড়া আপনার পেটকে ঠান্ডা রাখতে এটি সহায়তা করে থাকে।


★আপনার যদি পেট ব্যাথা সমস্যা দেখা দেয় তাহলে আপনি ইসবগুলের ভূসি খেতে পারেন।এটি মিউসিলেজিনাস কাজ করে তার জন্য আলসারজনিত পেট ব্যাথা থেকে মুক্ত রাখে।


★অ্যামিনো এসিড রয়েছে ইসবগুলের ভূসি মধ্যে এর কারণে আপনার কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হতে পারে।এটি আপনাকে খেতে হবে খালি পেটে সাথে গুড় না চিনি মিশিয়ে।আপনি নিয়মিত এটি সেবন করতে পারবেন। তিন থেকে চার চামচ ইসবগুলের ভূসি পানি সাথে মিশিয়ে নিয়মিত খান।এর কারণে দেখবেন আপনার কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়ে যাবে।


★ আপনার আমাশয় অথবা অর্শ রোগ হলে এটি থেকে দ্রুত মুক্তি পেতে পারেন। এটি একটি আশঁ সমৃদ্ধ খাবার।আপনার রোগের তারাতাড়ি নিরাময়ের জন্য আপনি দইয়ের সাথে মিশিয়ে পান করতে পারবেন।এটি খাওয়া অভ্যাস করা আপনার শরীরের জন্য ভাল।

 

★আপনি দীর্ঘ দিন ধরে হজম শক্তি নিয়ে সমস্যায় ভুগছেন। তাহলে আপনি ইসবগুলের ভূসি খেতে পারেন।এটি আপনার হজম শক্তি বৃদ্ধি করবে।


★আপনার উচ্চ রক্তচাপ জনিত সমস্যা এবং কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করতে এর সাথে ওজন কমাতে আপনার ইসবগুলের ভূসি খেতে পারেন।এছাড়া যাদের ডায়বেটিস আছে তাদের জন্য বেশ ভাল কাজ করে থাকে।


★আপনার ডাইরিয়া নিরাময় জন্য এটি খেতে পারবেন।আপনি প্রতিদিন কমপক্ষে ৭ থেকে ২০ গ্রাম ইসবগুলের ভূসি খেতে পারবেন।


★এছাড়া পাইলস রোগী জন্য এটি একটি উপকারী খাদ্য। যাদের এই ধরণের সমস্যা আছে তারা নিয়মিত তিন থেকে চার বার এটি সেবন করলে এই সমস্যা দূর হয়ে যাবে।


★ ইসবগুলের ভূসি খাওয়ার সময় চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী খাবেন।নিয়ম মেনে এটি সেবন করলে তেমন কোন ধরণের সমস্যা দেখা যায় না।তবে তা,ও ডাক্তার সাথে পরামর্শ করুন।

Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন